চিকুনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.
>এটি সাধারনত এডিস মশার কামড়ে হয়ে থাকে....
এটি ডেঙ্গুজ্বরের মতই লক্ষণ প্রকাশ করে থাকে...নরমালি ডেঙ্গুজ্বরে যেমন রেশ (লাল লাল গোটার মত) দেখা যায় ঠিক তেমনি এখানেও দেখা যায়। তবে ইদানিং ঢাকায় এটা বেশি হচ্ছে।
Disease
ফজলে রহমান জিয়ালক্ষণ:
*বেশি পরিমান জ্বর ১০৩/১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট*জয়েন্টে ব্যথা*বমি বমি ভাব*খেতে না পারা*মুখে রুচি নষ্ট হয়ে যাওয়া*খাবারে স্বাদ না পাওয়া
এজেন্ট/যে ভাইরাসের কারনে হয়:
চিকুনগুনিয়া ভাইরাস
যে মশা ভাইরাসটি ছড়ায়:
এডিস মশা।
মশাটির জন্ম স্থান কোথায়:
*ফুলের টপে জমে থাকা পানি*ঘরের কোনে জমে থাকা পানি*Artificial Collection of water
কখন মশা কামড়ায়?:
day time বেশি
আর সন্ধ্যাবেলায়
চিকিৎসা কি?
লক্ষণ দেখা যাওয়ার সাথে *Napa/Napa extra/Paracitamol জাতীয় ওষধ খাবেন।* বেশি বেশি পানি খাবেন*স্যালাইন খাবেন*খাবার দাবার খাবেন বেশি করে*রাতের বেলার জ্বর বেশি হয়ে গেলে Napa sapositories ব্যবহার করবেন*পরিস্থিতি বিবেচনা করে হসপিটালে যাওয়াই ভালো
প্রতিরোধ :
মশারী ব্যবহার করবেন*কয়েল এরোসল ব্যবহার করবেন*আর একটা কথা ফুলের টপে পানি জমতে দিবেন না।
Diarrhoea/ডায়রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....
Daily কমপক্ষে তিনবার পাতলা বা তরল মলত্যাগ হওয়াকেই ডায়রিয়া বলে।
পরিসখ্যান বলে যে:
প্রতি বছর প্রায় 1.7 থেকে 5 বিলিয়ন ডায়রিয়া ঘটনা ঘটে | এটা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সবচেয়ে সাধারণত দেখা যায়, যেখানে ছোট বাচ্চারা প্রতি বছরে গড়ে তিনবার ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়।2012 সাল পর্যন্ত, বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ ।ঘন ঘন ডায়রিয়া ঘটনা অপুষ্টিরও একটা সাধারণ কারণ
ডায়রিয়া আসলে কেন হয়?
খোলামাঠে মলত্যাগ
ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত ডায়ারিয়া:সালমোনেলা ,শিগেলা,ইশ্চেরিচিয়া কোলাই
ভাইরাস ঘটিত ডায়ারিয়া:Rota virus, হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস ডায়ারিয়া ঘটাতে পারে।
ছত্রাক ঘটিত ডায়ারিয়া,Protozoa ঘটিত ডায়ারিয়া, জিয়ার্ডিয়া, এন্টামিবা জাতীয় প্রোটোজোয়া ডায়ারিয়ার জন্য দায়ী।
ডায়রিয়া প্রতিকার ও প্রতিরোধ :
সাধারণ ডায়ারিয়া ঘটলে এটা নিজে নিজেই সেরে যায়। রোগ যতদিন চলে তত দিন রোগীকে স্যালাইন খাওয়াতে হয়। স্যালাইন শরীরে পানিশুন্যতা রোধ করে। কলেরা জীবানু দ্বারা ডায়ারিয়া হলে প্রতিদিন শরীর থেকে ২০-৩০ লিটার পানি বের হয়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর।
\তার যত দিন রোগ চলে ততদিন রোগীকে খাওয়ার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। UNICEF এর মতে মলত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ডায়ারিয়ার সম্ভবনা ৪০% হ্রাস করে। খাওয়ার স্যালাইন বাজারে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক সরবরাহকৃত স্যালাইন পাওয়া যায়। আবার ঘরে চিনি (না থাকলে গুড়), এক মুষ্টি চিনি/গুড় ও তিন আঙ্গুলের এক চিমটা লবণ এক মগ পানিতে মিশিয়ে স্যালাইন তৈরি করা যায়।
Comments
Post a Comment